আহতরা হলো হেলাল মাওলানার ছেলে যুবদল কর্মী মোশারেফ মুন্সি ও মোশারফ এর স্ত্রী মুক্তা বেগম।
হামলাকারীরা হলো, জাহাঙ্গীর আলম, অলি হাওলাদার, শরিফ হাওলাদার, ফারুক, কাঞ্চন, রিফাত, ছাধু, সহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন।
আহত মোশারফ জানান, রাজনৈতিক কোন্দলের জের ধরে প্রতিপক্ষ জাহাঙ্গীর আলম, অলি হাওলাদার, শরিফ হাওলাদার, ফারুক, কাঞ্চন, রিফাত, ছাধু, সহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন পরিকল্পিতভাবে যুবদল কর্মী মোশারফকে হত্যার চেষ্টা হামলা চালিয়েছে। এ সময় মোশারফ এর স্ত্রী মুক্ত বেগম বাচাতে আসলে তখন তাকে চক্ষু উৎপাদনের চেষ্টা চালায় জাহাঙ্গীর আলম সহ অন্যান্য সহযোগীরা।
স্থানীয়রা আহতকে উদ্ধার করে তাৎক্ষণিক তোজুমদ্দিন থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ প্রাথমিক চিকিৎসা দেয় পরে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে তাদের অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়।
এই ঘটনায় তজুমদ্দিন থানায় মামলার অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে স্বজনদের সূত্রে জানা যায়।